New flood warning system Mumbai: -
মহারাষ্ট্রের মূখ্যমন্ত্রী উদ্ধভ ঠাকরে IFLOWS-mumbai নামে একটি বন্যা
alert/সতর্কীকরণ সিস্টেম উন্মোচন করেছেন| এই systemটি, flood/বন্যা অন্ততঃ 3 দিন
আগে থেকেই আন্দাজ করে বলতে পারে| এতে জনগনের সুবিধা হবে| এটি তৈরী করেছে- Ministry
of Earth Sciences এবং BMC এর বিশেষজ্ঞেরা|
Lanar Lake এর জল গোলাপী রং ধরেছে:-
মুম্বাই থেকে প্রায় 500 কিমি দূরে অবস্থিত Lanar Lake-এর জল
গোলাপী রং ধারন করেছে| এই লেকটি প্রায় 50000 বছর আগে পৃথিবীতে উল্কা পাতের ফলে
সৃষ্টি হয়েছিল| এটি স্থানীয় ও বিজ্ঞানীদের সমান ভাবে আকর্ষণ করে|
জলের রং পরিবর্তনের
ক্ষেত্রে কয়েকটি অপ্রমানিত ধারনা করা হয়েছে| বলা হচ্ছে dunaliella শেওলা halo
ব্যকটেরিয়ার সাথে মিশে এমনটা হয়েছে| Lakeটির জলের নমুনা পরীক্ষা করার জন্য
National Environmental Engineering Research Institute – Nagpur-এ পাঠানো হয়েছে|
জেনে রাখা ভালো –
Lanar Lake-এর ব্যাস
প্রায় 1.2km –এটি একটি প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্ট হ্রদ| এটি Lonar বন্যপ্রান অভায়ারণ্যে
অবস্থিত| এই হ্রদটি ব্যসল্ট পাথরের উপরে অবস্থিত| এই রকম মোট চারটি হ্রদ আছে
পৃথিবীতে| এটি গ্রহাণু/asteroid পাতের ফলে বাটির মতো আকৃতি বিশিষ্ট(crater)| এটি
একটি National ego-heritage monument. এটি pleistocene যুগে তৈরি হয়েছিল|
Geological Survey
of India –কোন স্থানকে National geo-heritage monument ঘোষণা করে|
ভারতে বিদেশীমুদ্রা ভান্ডার -500 বিলিয়ন ডলার
ইতিহাসে প্রথমবার
ভারতের বিদেশীমুদ্রা ভান্ডার $500 বিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে| যদিও টাকার মূল্য কমেছে|
তবে কোভিডের কারণে সমগ্র বিশ্ব জুড়ে ডলারের ক্রয়মূল্য হ্রাস পেয়েছে অন্যান্য
মুদ্রার তুলনায়| এই মোট মুদ্রা দিয়ে ভারতে আগামী 14 মাস পর্যন্ত প্রয়োজনীয় দ্রব্য
আমদানি করতে পারবে|
জেনে রাখা ভালো –
ভারতের নিত্য
প্রয়োজনীয় অনেক দ্রব্য ভারতে প্রস্তুত হয় না| বাইরের দেশ থেকে আমদানী করতে হয়|
ভারতীয় মুদ্রা যথেষ্ঠ দূর্বল তাই অন্য দেশগুলি ডলার, পাউন্ড, ইয়েন প্রভৃতির দ্বারা
পেমেন্ট চায়| তাই বিদেশীমুদ্রা ভান্ডার তৈরি এবং রক্ষনাবেক্ষন করা একান্ত
অপরিহার্য|ভারতের বিদেশী মুদ্রা রাখার অধিকারী একমাত্র RBI|
গত মে মাসে খাদ্য় দ্রব্যের মুদ্রাস্ফীতি খুব বেশি –
ভারতে লকডাউনের পরে সমগ্র supply chain ভেঙ্গে পড়েছে|
চাহিদা ও যোগানের মধ্যে সামজ্ঞস্য না থাকায় খাদ্য দ্রব্যের দাম বেড়েছে|মে মাসে
প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী মুদ্রাস্ফীতি 9.28%|
জেনে রাখা ভালো-
চাহিদা ও যোগানের অমিল
হলে মুদ্রাস্ফীতি ঘটে| মুদ্রাস্ফীতি অর্থাৎ অল্প পরিমাণ দ্রব্য/ উৎপাদন কেনার জন্য
অনেক টাকা সেটাকে অনুসরণ করছে| ফলে দ্রব্যের তুলনায় টাকার জোগান বেড়েছে| তাই
দ্রব্যগুলিকর দাম বেড়ে যায়| বর্তমানে umphum, লকডাউন প্রভৃতি কারণে খাদ্য দ্রব্যের
উৎপাদন/যোগান কম| তাই যে বেশি টাকা দিতে পারবে, সেই দ্রব্য পাবে| মুদ্রাস্ফীতি বা
inflation এর ফলে স্থির আয়কারী ব্যক্তিরা ক্ষতিগ্রস্থ হন| পরিবর্তনশীল আয়কারী
ব্যক্তিরা লাভবান হন|ভারতে মুদ্রাস্ফীতি হিসাব ও ঘোষণা করা হয় WPI ও CPI ইনডেক্স
দ্বারা|
very helpful & informative.
ReplyDelete