Malabar Gliding Frog
এটা একধরনের সবুজ রং এর ব্যাঙ
যার সরু শরীর, পায়ের আঙ্গুলগুলি একে অপরের সাথে যুক্ত, এইটি বিরল প্রজাতির ব্যাঙ
যেগুলি পশ্চিমঘাট পর্বতমালার বৃষ্টি অরণ্যে (rain forest) পাওয়া যায়| এই প্রজাতির ব্যাঙ
গুলির পুরুষগুলি নারীদের থেকে আকৃতিতে ছোট হয়| এরা গাছের ডালে চড়ে ঘুরে বেড়ায়|
একলাফে প্রায় 10/12 ফুট পর্যন্ত চলে যেতে পারে| এই ব্যাঙ গুলিকে মালাবার gliding
ফ্রগ বলে| (Rhacophorus Malabaricus- বিজ্ঞান সম্মত নাম)এইটি বেশ বড় mossy (শৈবাল)frog|
গ্যাসের মতোই electricity subsidy দেওয়ার জন্য আইন|
কেন্দ্র সরকার Electricity (Amendment) Bill 2020 এনেছেন| এই বিলের
বক্তব্য হলো –
1 বর্তমানে যেরকম subsidy (ভর্তুকি) বিলে দেওয়া হয়, অর্থাৎ আপনি যে
টাকা দেন সেটি ভর্তুকির টাকা বাদ দেবার পর| নতুন নিয়মে গ্রাহককে পুরোটাকায় দিতে
হবে, ভর্তুকির টাকা সরাসরি গ্রাহকের ব্যাঙ্ক একাউন্টে জমা হয়েযাবে|
2 বিদ্যুতের ট্যারিফ (ইউনিট প্রতি মূল্য)নির্ধারণে রাজ্যগুলির কোনো
হাত থাকবে না| এর স্থানে কেন্দ্রসরকার নিযুক্ত কমিটি নির্ধারণ করবে|
3 বিদ্যুত কোম্পানিগুলিকে কিছু শতাংশ ‘নবীকরণযোগ্য’ বিদ্যুত কিনতে হবে|
(এর মানে হলো গ্রামের মানুষের বাড়িতে সোলার পাওয়ার জেনারেটার বসানো হবে এবং সেখান
থেকে উতপাদিত বিদ্যুত, কোম্পানিকে কিনতেই হবে, অর্থাৎ মানুষের হাতে অতিরিক্ত
উপার্জন হবে| 2022 এর মধ্যে কৃষকের উপার্জন দ্বিগুন করার লক্ষ্যে এটি একটি পদক্ষেপ|)
সমালোচনা-
electricity হলো একটি যুগ্মতালিকাভুক্ত বিষয়, এতে কেন্দ্র ও
রাজ্য উভয় সরকার নিয়ম তৈরী করতে পারে| তাই কেন্দ্র সরকারের উচিত রাজ্য সরকারের সাথে
আলোচনা করে নিয়ম বা আইন তৈরী করা| ভর্তুকিহীন বিদ্যুতের মাশুল অনেক দরিদ্র মানুষের
পক্ষে দেওয়া সম্ভব নয়| এতে বিদ্যুত সংযোগ বিছিন্ন করার মতো ঘটনা ঘটবে, আর
কোম্পানিগুলিকে বাধ্যতামূলক বিদ্যুত কিনতে হলে, তাদের অসুবিধা হবে কারণ তাদের হাতে
এমনিতেই টাকার অভাব| পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী এই বিষয়ে অন্য রাজ্যের
মুখ্যমন্ত্রীদের চিঠি লিখেছেন|
ভারত ও চীন বিভিন্নদেশে মেডিকেল সাহায্য পাঠাচ্ছে|
চীন ‘সিল্ক হেলথ রুট’ পরিকল্পনার মাধ্যমে, 27টি দেশে মেডিকেল সাহায্য
পাঠিয়েছে| ভারত SAARC গোষ্ঠীভুক্ত (পাকিস্থানবাদে)ও IOR (Indian Ocean RIM) দেশগুলিতে
মেডিকেল সাহায্য পাঠিয়েছে| এতে প্রচেষ্টায় AIR INDIA এবং ভারতীয় জলবাহিনীর ‘কেশরী’
জাহাজকে ব্যবহার করা হচ্ছে| মালদ্বীপ মরিশাস কুয়েত কোমোরো প্রভৃতি দেশে ভারত
সাহায্য করেছে| ভারতীয় সেনা Rapid Response Team তৈরী রেখেছে|
নেপাল তাদের আইনসভাতে নতুন ম্যাপ অনুমোদন করেছে
নেপাল তাদের আইনসভার নিম্নকক্ষে একটি নতুন ম্যাপ অনুমোদন করেছে| এই
ম্যাপে ভারতের সাথে বিতর্কিত তিনটি এলাকাকে নেপাল নিজের সার্বভৌম এলাকা বলে
দেখিয়েছে| আইনসভায়
সর্বসম্মতিক্রমে এটা অনুমোদন হয়েছে| অর্থাৎ এইবিষয়ে আলাপ আলোচনার পথ
মোটামুটি বন্ধ| নেপাল অনেকদিন ধরেই এইবিষয়ে আলোচনার জন্য অনুরোধ জানিয়ে আসছিল|
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী, ‘ভারত এই বিষয়টা এড়িয়ে গিয়েছে প্রতিবার|’
তিনি আরো বলেন নেপালের রাজাদের সময় ভারত নেপাল সম্পর্ক সমান সমান ছিল না| ভারত
উত্তর দিয়েছিল বর্তমানে করোনা পরিস্থিতিতে এই আলোচনা সম্ভব নয়, সেক্ষেত্রে নেপালের
বক্তব্য “ভারত অনলাইনে অনেক মিটিং ও চুক্তি স্বাক্ষর করেছে, তবে এটা নয় কেন?”
বিশেষজ্ঞদের মতানুসারে, নেপাল এটা ঠিক তখনই করছে যখন ভারত ও চীন সীমান্ত সমস্যা
চলছে| চিনের সাহায্য ও support পেয়েই নেপাল এটা করতে সাহস পাচ্ছে| কয়েকদিনের মধ্যেই নেপালের উচ্চকক্ষ এই নতুন ম্যাপ অনুমোদন করবে|